বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে ?

  • হেনরি ফেয়ল
  • এফ. ডব্লিউ. টেলর
  • এল. এ. এলেন
  • এলটন মেয়ো

উত্তর :

এফ. ডব্লিউ. টেলর
ব্যাখ্যা
বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক (Father of Scientific Management) হলেন ফ্রেডরিক উইন্সলো টেইলর (Frederick Winslow Taylor)। তিনি একজন মার্কিন প্রকৌশলী ও ব্যবস্থাপনা তত্ত্ববিদ। জন্ম: ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দ, যুক্তরাষ্ট্র । মৃত্যু: ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ । তিনি কাজের দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির ব্যবহার শুরু করেন।

Related Question

  • রুস্তম শেখ
  • কেষ্ট দাস
  • সগীর আলী
  • মতলব মিয়া

উত্তর :

মতলব মিয়া
মেঘনা নদীর দক্ষ মাঝি হলেন মতলব মিয়া। তিনি শমশের আলীর লেখা 'মাইলফলক চার' কবিতার একটি চরিত্র।
  • ৯৮.০০ ডিগ্রি
  • ৮৯.৬ ডিগ্রি
  • ৯৮.৪ ডিগ্রি
  • ৮৯.৬ ডিগ্রি

উত্তর :

৯৮.৪ ডিগ্রি
মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা সাধারণত হলো: ৩৭° সেলসিয়াস (Celsius) বা ৯৮.৬° ফারেনহাইট (Fahrenheit)

তবে এটি ব্যক্তিভেদে, দিনের সময়, এবং পরিবেশ অনুযায়ী কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণভাবে নিচের সীমাগুলোকে স্বাভাবিক ধরা হয়: ৩৬.১°C থেকে ৩৭.২°C (৯৭°F – ৯৯°F) — স্বাভাবিক শরীরের তাপমাত্রার সীমা

অতিরিক্ত তথ্য: সকালে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে। বিকেল বা রাতে সামান্য বেড়ে যায়। শিশু ও মহিলাদের তাপমাত্রা প্রায়ই প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের তুলনায় একটু বেশি হয়।
  • প্রিয়জন
  • সাহসী
  • বিদ্রোহকারী / সরকার বা নিয়মের বিরুদ্ধে ওঠা
  • শান্তিপ্রিয়

উত্তর :

বিদ্রোহকারী / সরকার বা নিয়মের বিরুদ্ধে ওঠা
“বিদ্রোহী” শব্দের অর্থ হলো যিনি কোনো কর্তৃপক্ষ, নিয়ম বা সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে উঠেন; যাৎপর্য্যতে কেউ আইন বা শাসনের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় তাকে বিদ্রোহী বলা হয়। সহজভাবে বলা যায়, বিদ্রোহী = আইন, নিয়ম বা শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইকারী।
  • হোমো নেয়াল্ডারথালিস
  • হোমো হ্যাবিলস
  • হোমো স্যাপিয়েন্স
  • হোমো ইরেকটাস

উত্তর :

হোমো স্যাপিয়েন্স
মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Homo sapiens। Homo = মানুষজাতি। sapiens = বুদ্ধিমান বা জ্ঞানসম্পন্ন । অর্থাৎ, Homo sapiens মানে “বুদ্ধিমান মানুষ”। Homo sapiens আনুমানিক ৩০–৩৫ হাজার বছর আগে আধুনিক রূপে উদ্ভূত হয়।
  • মেঘনা
  • ইছামতী
  • পদ্মা
  • যমুনা

উত্তর :

পদ্মা
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হলো পদ্মা নদী। তবে বিষয়টি একটু বিস্তারিতভাবে বলা যায় — পদ্মা নদী (ভারতে গঙ্গা নামে পরিচিত) বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশের পর নাম হয় পদ্মা।

এটি বাংলাদেশের রাজশাহী, পাবনা, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, রাজবাড়ী ও মাদারীপুর জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়। বাংলাদেশের অংশে পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৬৬ কিলোমিটার।

কিছু সূত্রে যমুনা নদীকেও দীর্ঘতম বলা হয়, কারণ ব্রহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশের পর যমুনা নামে পরিচিত হয় এবং এর দৈর্ঘ্যও প্রায় ৩৪৬ কিলোমিটার।

তবে সরকারি ও অধিকাংশ ভূগোলবিদের মতে — বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী: পদ্মা নদী।
  • ১৬ কোটি কিমি
  • ২০ কোটি কিমি
  • ১৫ কোটি কিমি
  • ১৫ লক্ষ কিমি

উত্তর :

১৫ কোটি কিমি
পৃথিবী থেকে সূর্যের গড় দূরত্ব প্রায় ১৪৯.৬ মিলিয়ন কিলোমিটার (১ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট বা 1 AU)।

বিস্তারিতভাবে বলতে গেলে:

পৃথিবীর কক্ষপথ পুরোপুরি গোল নয়, সামান্য উপবৃত্তাকার (elliptical)।

ফলে দূরত্বটি সারা বছর একটু একটু পরিবর্তিত হয়:

পেরিহেলিয়ন (সবচেয়ে কাছাকাছি) অবস্থায়: প্রায় ১৪৭.১ মিলিয়ন কিমি

অ্যাফেলিয়ন (সবচেয়ে দূরে) অবস্থায়: প্রায় ১৫২.১ মিলিয়ন কিমি

তাই গড়ে আমরা বলি —
পৃথিবী থেকে সূর্যের গড় দূরত্ব ≈ ১৪৯.৬ মিলিয়ন কিলোমিটার (বা প্রায় ৯৩ মিলিয়ন মাইল)।