সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড' এর মানে বঙ্গোপসাগরের একটি খাদের নাম
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড" (Swatch of No Ground) এর মানে হলো "যার কোনো তল নেই"। এটি বঙ্গোপসাগরের একটি বিশাল গভীর সামুদ্রিক খাদ বা গিরিখাত, যা বিশ্বের বৃহত্তম ডুবো গিরিখাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। এটি গঙ্গা নদী থেকে আসা পানির স্রোত এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরের পানির প্রবাহের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে।
সুয়েজ খাল (Suez Canal) ১৮৬৯ সালে চালু হয়। খালটি মিসরের পূর্ব অংশে অবস্থিত এবং মধ্যবর্তী ভূমধ্যসাগর ও লালসাগরকে সংযুক্ত করে।
এর মাধ্যমে ইউরোপ ও এশিয়ার মধ্যে সমুদ্রপথে সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থাপন সম্ভব হয়। খাল নির্মাণের কাজ ১৮৫৯ সালে শুরু হয় এবং ১০ নভেম্বর ১৮৬৯ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়। অর্থাৎ, সুয়েজ খাল চালু হয়েছে ১৮৬৯ সালে।
বেলজিয়ামের মুদ্রার নাম হলো ইউরো (Euro, €)।
আগে বেলজিয়ামের মুদ্রা ছিল বেলজিয়ান ফ্র্যাং (Belgian Franc, BEF)। ২০০২ সালে ইউরো চালু হওয়ার পর বেলজিয়ামে ফ্র্যাং ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। ইউরো এখন বেলজিয়ামে বৈধ আইনগত মুদ্রা। অর্থাৎ, বর্তমানে বেলজিয়ামের মুদ্রা ইউরো।
'সাবাশ বাংলাদেশ' ভাস্কর্যটির শিল্পী হলেন নিতুন কুণ্ডু। তিনি বাংলাদেশের একজন প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী, নকশাবিদ, ভাস্কর, মুক্তিযোদ্ধা ও শিল্প-উদ্যোক্তা ছিলেন। এই ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
বিশ্বের যে দুটি স্থান "নিষিদ্ধ শহর" নামে পরিচিত, সেগুলি হলো চীনের বেইজিং-এর নিষিদ্ধ শহর (Forbidden City) এবং তিব্বতের রাজধানী লাসা। বেইজিংয়ের নিষিদ্ধ শহর হলো একটি রাজকীয় প্রাসাদ কমপ্লেক্স যা মিং এবং কিং রাজবংশের সম্রাটদের বাসস্থান ছিল।
অন্যদিকে, লাসা তার দুর্গম অবস্থান, তিব্বতের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক গুরুত্ব এবং বহির্বিশ্বের প্রবেশে বিধিনিষেধের কারণে "নিষিদ্ধ শহর" নামে পরিচিত।
প্রাচীন চন্দ্রদ্বীপের বর্তমান নাম বরিশাল। এটি বাংলার একটি স্বাধীন রাজ্য ছিল, যা চতুর্দশ শতাব্দী পর্যন্ত চন্দ্রদ্বীপ নামে পরিচিত ছিল এবং পরবর্তীতে বাকলা চন্দ্রদ্বীপ নামেও পরিচিতি লাভ করে।
চন্দ্রদ্বীপের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন রাজা দনুজমর্দন।ঐতিহাসিক তথ্য অনুসারে, ১৭৯৬ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলের নাম বাকলা চন্দ্রদ্বীপ ছিল।