সাহিত্য কাকে বলে: সাহিত্য জীবনের অনুষঙ্গ। যাপিত জীবনকে আরেকটু অলংকৃত করতেই লোকে সাহিত্য চর্চার প্রয়োজন বোধ করে।সাহিত্য চর্চা জীবনের গ্লানি কমায়।মনের ভাবকে তুলে ধরে জীবনের নানা দিকের প্রতি আলোকপাত করে।তাই সাহিত্যের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন রাখার কোন অবকাশ নেই।
আজ এই আর্টিকেলে তাই আলোচনা করবো সাহিত্য কাকে বলে ও এর বিস্তারিত নিয়ে।আশা করি,সাহিত্য সম্পর্কিত সকল জিজ্ঞাসার যথাযথ উত্তর আর্টিকেলটি পড়ে শেষ করলে আপনারা পেয়ে যাবেন।তাহলে প্রথমেই আসি,সাহিত্য কি সে আলোচনায়।
পোস্টের বিষয়বস্তু
সাহিত্য ক?
সাহিত্য যে কোন ভাষায় জীবন বোধ ও জীবনের নানা দিক দর্শন নিয়ে রচিত লেখনী যা মানুষের আবেগের আবহকে তুলে ধরে এবং অনুপ্রেরণাও যোগায়।সাহিত্যচর্চা অত্যন্ত ভালো অভ্যাস।সাহিত্যের সাথে সংশ্লিষ্টতা মানুষকে উন্নত চিন্তাধারা ও পরিপক্ব হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
সাহিত্য কাকে বলে
সাহিত্য হলো মানুষের চিন্তা, কল্পনা, অনুভূতি ও অভিজ্ঞতার সুন্দর ও সৃষ্টিশীল প্রকাশ, যা শব্দের মাধ্যমে রূপ পায় – যেমন কবিতা, গল্প, নাটক, উপন্যাস ইত্যাদি।
সংজ্ঞা ১: “সাহিত্য হলো জীবনের কথা, মানুষের মনের কথা শিল্পিতভাবে প্রকাশ।”
সংজ্ঞা ২: “যে সকল রচনা ভাষার মাধ্যমে মানব অভিজ্ঞতা, চিন্তা ও কল্পনাকে নান্দনিকভাবে উপস্থাপন করে, তাকে সাহিত্য বলে।”
পদার্থ কাকে বলে? পাদার্থ কত প্রকার ও কী কী?
সাহিত্য কত প্রকার ও কী কী?
সাহিত্যকে মোটা দাগে ভাগ করতে চাইলে দুই প্রকার সাহিত্য পেতে পারি।
যেমনঃ- দেশি বা স্থানীয় সাহিত্য। এবং বিশ্ব সাহিত্য বা বিদেশি সাহিত্য।
আবার ধরণ অনুযায়ীও সাহিত্য দু’প্রকার। যেমনঃ গদ্য ও পদ্য।
অনেকে আবার ‘নাটক’ কেও সাহিত্যের একটি প্রধান শাখা হিসেবে দেখে থাকে।
দেশী ও বিদেশী সাহিত্য মূলত ভাষার উপর নির্ভরশীল।যেমন বাংলা ভাষায় রচিত সাহিত্য বাংলাদেশের বাংলা ভাষাভাষী লোকের কাছে দেশী সাহিত্য কিন্তু অন্য দেশে তা বিদেশী।