মাঝে মাঝে মন ভালো রাখতে আমাদের সবারই প্রয়োজন কিছু প্রচন্ড হাসির গল্প — যেগুলো পড়লে অজান্তেই মুখে হাসি ফোটে, মন ভালো হয়ে যায়, আর দিনটা হয়ে ওঠে আরও রঙিন।

প্রচন্ড হাসির গল্প
একদিন গ্রামের এক স্কুলে শিক্ষক ছাত্রদের জিজ্ঞেস করলেন —
“বল তো, গরু কী কাজে লাগে?”
রাহাত বলল: “স্যার, দুধ দেয়।”
রুবেল বলল: “স্যার, গরু দিয়ে হাল চাষ করা যায়।”
তৃতীয় জন বলল: “স্যার, গরুর চামড়া দিয়ে জুতো হয়।”
শিক্ষক খুশি হয়ে বললেন, “খুব ভালো! তোমরা সবাই অনেক বুদ্ধিমান।”
তখন ক্লাসের পিছন থেকে মফিজ উঠে বলল —
“স্যার, গরু খুব স্মার্ট!”
শিক্ষক অবাক হয়ে বললেন, “গরু আবার স্মার্ট কিভাবে রে মফিজ?”
মফিজ গম্ভীর মুখে বলল —
“স্যার, আমি যতবার তার ছবি তুলতে যাই, ও ঘাস খাওয়া বন্ধ করে ক্যামেরার দিকে তাকায়!”
আরো পড়ুন –
গল্প: বুদ্ধিমান ছাত্র
একদিন শিক্ষক ক্লাসে এসে বললেন –
“যে বুদ্ধিমান ছাত্র আজকে সবচেয়ে ভালো উত্তর দেবে, তাকে আমি একটা আপেল দেব!”
শিক্ষক প্রশ্ন করলেন –
“বল তো, পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো প্রাণী কোনটা?”
একজন ছাত্র হাত তুলে বলল –
“স্যার, জেব্রা!”
শিক্ষক অবাক হয়ে বললেন –
“কেন জেব্রা?”
ছাত্র হেসে বলল –
“কারণ স্যার, ও এখনো সাদা-কালো ছবিতে আছে!”
এই প্রচন্ড হাসির গল্প গুলো শুধু বিনোদন নয়, বরং জীবনের এক বিশেষ শিক্ষা দেয় — “হাসতে জানলে জীবনও হাসি দিয়ে সাড়া দেয়।” হাসির গল্প আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, সুখ খুঁজতে দূরে যেতে হয় না; সামান্য রসিকতাই পারে মনকে হালকা করে দিতে।