ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (University of Dhaka) ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ব্রিটিশ ভারতের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠে। ব্রিটিশ সরকার ও বঙ্গের প্রগতিশীল ব্যক্তিবর্গের প্রচেষ্টায় ১৯২০ সালে "Dhaka University Act" পাস হয় এবং ১লা জুলাই ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। শুরুতে: বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩টি অনুষদ ছিল: কলা, বিজ্ঞান ও আইন। মোট ১২টি বিভাগ এবং ৮৪ জন ছাত্র নিয়ে যাত্রা শুরু হয়। প্রথম উপাচার্য ছিলেন ড. ফিলিপ জোসেফ হার্টগ।
মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা সাধারণত হলো: ৩৭° সেলসিয়াস (Celsius) বা ৯৮.৬° ফারেনহাইট (Fahrenheit)
তবে এটি ব্যক্তিভেদে, দিনের সময়, এবং পরিবেশ অনুযায়ী কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণভাবে নিচের সীমাগুলোকে স্বাভাবিক ধরা হয়: ৩৬.১°C থেকে ৩৭.২°C (৯৭°F – ৯৯°F) — স্বাভাবিক শরীরের তাপমাত্রার সীমা
অতিরিক্ত তথ্য: সকালে তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে। বিকেল বা রাতে সামান্য বেড়ে যায়। শিশু ও মহিলাদের তাপমাত্রা প্রায়ই প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের তুলনায় একটু বেশি হয়।
“বিদ্রোহী” শব্দের অর্থ হলো যিনি কোনো কর্তৃপক্ষ, নিয়ম বা সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে উঠেন; যাৎপর্য্যতে কেউ আইন বা শাসনের বিরুদ্ধে দাঁড়ায় তাকে বিদ্রোহী বলা হয়। সহজভাবে বলা যায়, বিদ্রোহী = আইন, নিয়ম বা শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইকারী।
মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম হলো Homo sapiens। Homo = মানুষজাতি। sapiens = বুদ্ধিমান বা জ্ঞানসম্পন্ন । অর্থাৎ, Homo sapiens মানে “বুদ্ধিমান মানুষ”। Homo sapiens আনুমানিক ৩০–৩৫ হাজার বছর আগে আধুনিক রূপে উদ্ভূত হয়।
বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী হলো পদ্মা নদী। তবে বিষয়টি একটু বিস্তারিতভাবে বলা যায় — পদ্মা নদী (ভারতে গঙ্গা নামে পরিচিত) বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশের পর নাম হয় পদ্মা।
এটি বাংলাদেশের রাজশাহী, পাবনা, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর, রাজবাড়ী ও মাদারীপুর জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়। বাংলাদেশের অংশে পদ্মা নদীর দৈর্ঘ্য প্রায় ৩৬৬ কিলোমিটার।
কিছু সূত্রে যমুনা নদীকেও দীর্ঘতম বলা হয়, কারণ ব্রহ্মপুত্র নদ বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশের পর যমুনা নামে পরিচিত হয় এবং এর দৈর্ঘ্যও প্রায় ৩৪৬ কিলোমিটার।
তবে সরকারি ও অধিকাংশ ভূগোলবিদের মতে — বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী: পদ্মা নদী।
সাগরকন্যা পটুয়াখালী এলাকার ভৌগোলিক নাম । পটুয়াখালীতে অবস্থিত কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত একই জায়গা থেকে দেখার দৃশ্যের জন্য বিখ্যাত, যা পর্যটকদের কাছে এই অঞ্চলটিকে "সাগরকন্যা" নামে পরিচিত করে তুলেছে।